তারিকুল ইসলাম নজিবুল। সভাপতি --জাতীয়তাবাদী মৎস্য জীবী দল পিরোজপুর জেলা শাখা। আমার বিরুদ্ধে কয়েক দিন যাবৎ কিছু অপপ্রচার লক্ষ করছি।যা মিথ্যা,বানোয়াট, বিত্তীহিন, উদ্দেশ্য প্রনোদিত। যার সম্বন্ধে আমি জ্ঞ্যাত নই।বা আমি কোন ভাবেই দায়ী নই।১৯৮৬ সাল থেকে ছাত্র দলের রাজনীতিতে জড়িত হই।পিরোজপুর জেলা ছাত্র দলের নেত্রীত্ত্বে ছিলেন -- শেখ শহিদুল্লা শহি। বর্তমান পৌর বি এন পি'র সভাপতি। নেত্রীত্ত্বে ছিলেন অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন। বর্তমানে সদস্য ।সাবেক জেলা বি এন পি'র আহবায়ক। আরো ছিলেন হায়দার ভাই।প্রায়াত টি এন টি দুলাল ভাই। সাইদুল ইসলাম কিসমত ভাই। বর্তমানে যিনি পিরোজপুর জেলা বি এন পি'র সদস্য সচিব। তাদের নেতৃত্বে মিছিল মিটিং করেছি। পিরোজপুর সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজে ১৯৮৯--৯০ শিক্ষা বর্ষে কিসমত --- রমিজ প্যানেলকে আমরা ছাত্র দল বিজয়ী করেছি। তখন পিরোজপুর সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজে ছিলো সিকদারদের সাথে মারামারির যুগ। যাই হোক এগেলো এক। তখন ছিলো এরশাদ পতনের আন্দোলন চলমান। কলেজে প্রতি দিন মিছিল হত শহরে মিছিল হত।সন্ধ্যায় মিশাল হত।মাঝে মাঝে বড়ো ভাইদের সাথে পুলিশের দাওয়া খেতাম। এভাবেই আমাদের আন্দোলনের মাধ্যমে ১৯৯০সালের ০৬ ডিসেম্বর এরশাদের পতন ঘটে। যাইহোক সেই থেকে শহীদ জিয়ার আদর্শে আপোষহীন রাজ পথের সৈনিক হিসেবে বর্তমান পর্যন্ত আছি থাকবো ইনশাআল্লাহ। বিভিন্ন সময়ে দলের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছি। ২০১০ সালে দল আমাকে পিরোজপুর জেলা জাতীয়তাবাদী মৎস্য জীবী দলের আহবায়ক করেন। তখন পিরোজপুর মৎস্য জীবী দল বলতে তেমন কিছু ছিলো না। আমি তখন রাত দিন পরিস্রম করে (আমার উপর দেয়া দলের দায়িত্ব শত পালন করে) মৎস্য জীবী দলকে একটি ষ্টাকচারে দাড় করাতে সক্ষম হই।তারপর পিরোজপুর জেলা শাখার সভাপতি হই।তারপর তিন ভার জেলা শাখার কমিটি ভাঙ্গে পড়াপর তিন বার আমাকেই জেলা মৎস্য জীবী দলের সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়। পিরোজপুরে মৎস্য জীবী দল একটি শক্ত অবস্থানে আছে। জেলা মৎস্য জীবী দল দলের প্রয়োজন ৫০০০(পাঁচ হাজার) লোক জড়ো করতে পারে। ধানের শীষের পক্ষে মৎস্য জীবী দল হাজার হাজার ভোটৈর প্রতিনিধিত্ব করে, এটা নব্য, হাইব্রিড দোসরদের ভালো লাগেনা।দলের কারণে আমাকে বার বার কারাবরণ করতে হয়েছে।। বাড়িতে ঘুমাতে পারিনাই
আমার ব্যাবসা বানিজ্য কেড়ে নেয়া হয়েছে। আমার বাড়ি ডাকাতি করা হয়েছে। তারপর ও আমাকে শহীদ জিয়ার আদর্শ থেকে কেউ বিন্দুমাত্র সড়াতে পারে নাই।আমাকে আমার সংগঠনের লোকেরা চিনে।আমার বৃহৎ সংগঠনের একটি লোক ও যদি বলে কমিটির বিনিময়ে টাকা নিয়েছি তাহলে আমি সব দায়ভার মাথাপেতে নিব। ০৫আগস্টের পর অনেকে বি এন পি ও অংগসংগঠনের নেতাদের অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। কিন্তু এসমস্ত চাঁদা লুট দখল আমার চরিত্রকে স্পর্ষ করতে পারেনি।