শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:২৯ অপরাহ্ন
মোহাম্মদ নাঈম হাছান জিহাদী
বিভাগীয় প্রতিনিধী রংপুর
লালমনিরহাট ২ আসন নিয়ে সকলের আগ্রহের শেষ নেই সেই ধারাবাহিকতায় জনগণের চাওয়া পাওয়া নিয়ে আজকের প্রতিবেদন। আমরা লক্ষ্য করেই দেখতে পাই, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামির প্রার্থী এডভোকেট ফিরোজ হায়দার লাভলু জনগণের কাছে অনেকটাই জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। এর পিছনে মূল কারণ হলো তিনি জনগণের বিপদে পাশে ছিলেন, যেকোনো দুর্যোগে কিংবা দুর্ভোগে। কোন দলের নেতাকে পাওয়া না গেলেও অ্যাডভোকেট ফিরোজ হায়দার লাভলুকে পাওয়া যেত। তিনি বর্তমান সময়ে এমন পজিশনে পৌঁছে গেছেন তার জনপ্রিয়তা এতটাই তুঙ্গে যে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল লালমনিরহাট ১ ও ৩ আসনে মনোনয়ন দিলেও লালমনিরহাট দুই আসনে এখনো মনোনয়ন দিতে পারেননি। এর কারণ হিসেবে বিশ্লেষকরা বলছেন অ্যাডভোকেট ফিরোজ হায়দার লাভলুর প্রতিদ্বন্দ্বী কোন এক শক্তপোক্ত নেতাকেই দিতে হবে বিএনপির সম্মান বাচাতে হলে। যদিও অ্যাডভোকেট ফিরোজ হায়দার লাভলু অনেকটাই নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছেন এবং লালমনিরহাট ২ আসনে তিনি ব্যতীত কেউ এমপি হওয়া প্রায় অসম্ভব। তাই বলাই যায় যেখানে বিএনপির মত বড় দল এই আসনে এখনো নির্ধারণ করতে পারেনি কাকে প্রতিদ্বন্দ্বি হিসেবে মনোনীত করা যায় সে জায়গায় ধরেই নেওয়া যায় অ্যাডভোকেট ফিরোজ হায়দার লাভলুর জনপ্রিয়তার তান্ডবে সব দলেই প্রায় তছনছ